এক নজরে বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত উক্তিগুলো পড়ে নিন

আসসালামু আলাইকুম আপনি কি বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত উক্তিগুলো পড়তে ইচ্ছুক? যদি এমনটা হয়ে থাকে তাহলে আজকের এই পোস্ট শুধুমাত্র আপনার জন্যই সাজানো হয়েছে।

যদি আপনি আজকের এই পোস্ট পড়তে থাকেন তাহলে আপনি বাছাই করা ভালো ভালো বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত উক্তি গুলো জানতে পারবেন । বাংলা সাহিত্য অনেকেই পড়তে পছন্দ করে এবং নিয়মিত পড়ে থাকে।

যারা এই সাহিত্য পড়তে পছন্দ করে তারাই এই বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত উক্তিগুলো ও জানতে চায়। তো তাদের জন্যই নিচে বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত উক্তিগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো –

বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত উক্তি

সাহিত্য পড়লে মানুষের অনেক জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। সবারই উচিত সবসময় বাংলা সাহিত্য গুলো চর্চা করা। এই বাংলা সাহিত্যের মধ্যেই লুকিয়ে আছে অনেক জ্ঞান।

তবে অনেকেই আছে যারা সাহিত্য পড়ার পাশাপাশি বাংলা সাহিত্যের মধ্যে যে সমস্ত উক্তি রেখে গেছেন বিখ্যাত মনীষীগণ সেগুলো পড়তে চান।

আমাদের শেয়ার করা উক্তিগুলো কোন মনীষী বা বিখ্যাত ব্যক্তি বলেছেন সেটাও নিচে উল্লেখ করা থাকবে। তো আপনারা নিচে থেকে বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত উক্তি গুলো পড়তে শুরু করে দেন –

“#1” । ‘‘সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়”- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

“#2” । সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত——প্রমথ চৌধুরী

“#3” ।”এইখানে সরোজিনী শুয়ে আছে, জানিনা সে এইখানে শুয়ে আছে কিনা”- জীবনানন্দ দাস

“#4” ।“এতই যদি দ্বিধা তবে জন্মেছিলে কেন?”– নির্মলেন্দু গুণ

“#5” । ‘এক সে পদ্ম তার চৌষট্টি পাখনা,———চর্যাপদ

“#6” । ‘ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।’—— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

“#7” । অপদার্থ মানুষকে অনুকরণ করে নিজের মনুষ্যত্বকে হীন কর না, শুধু অর্থ ও সম্পদের সামনে তোমার মাথা যেন নত না হয়।

“#8” । ‘‘মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে ক’রে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।”——হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়

“#9” । ‘বিশ্বপিতা স্ত্রী ও পুরুষের কেবল আকারগত কিঞ্চিত ভেদ সংস্থাপন করিয়াছেন মাত্র। মানসিক শক্তি বিষয়ে ন্যূনাধিক্য স্থাপন করেন নাই। অতএব বালকেরা যেরূপ শিখিতে পারে বালিকারা সেরূপ কেন না পারিবেক।———-মদনমোহন তর্কালঙ্কার

“#10” ।”অতিকায় হস্তি লোপ পাইয়াছে কিন্তু তেলাপোকা টিকিয়া আছে”-বিলাসী (শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় )

“#11” গাছের ছায়ায় লতায় পাতায়/ উদাসী বনের বায় ?” —- জসীমউদ্দীন

“#12” । ‘সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া।’—– চণ্ডীদাস।

“#13” । ‘তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না।’— কাজী নজরুল ইসলাম

“#14” । ‘‘আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান।”—— আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।

“#15” ।”এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে বন্ধু, তুমি যেন যেওনা”

“#16” । ‘‘হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমণ”— মধুসূদন দত্ত।

“#17” । সত্যি যেদিন পাখিকে খাঁচা থেকে ছেড়ে দিতে পারি/সেদিন বুঝতে পারি পাখিই আমাকে ছেড়ে দিলে।/যাকে আমি খাঁচায় বাঁধি সে আমাকে

“#18” । সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ——প্রমথ চৌধুরী

“#19” । ‘ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।’—— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

“#20” এসে হেসেই বলে যাই যাই যাই।

“#21” । ‘‘সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।”——কামিনী রায়।

“#22” । ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’—– ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর

“#23” ।‘সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি।’—— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“#24” গঙ্গার তীর স্নিগ্ধ সমীর , জীবন জুড়ালে তুমি ।

“#25” । ‘রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা’

“#26” । ‘কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ”

“#27” । “মাধবী হঠাৎ কোথা হতে এল ফাগুন দিনের স্রোতে,

“#28” । হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, – জীবনান্দ দাশ

“#29” । ‘হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে,”— সুকান্ত ভট্টাচার্য।

“#30” ।‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে’— রঙ্গলাল মুখোপাধ্যায়।

“#31” আমার ইচ্ছেতে বাঁধে, সেই ইচ্ছের বাঁধন যে শিকলের বাঁধনের চেয়েও শক্ত। ……ঘরে বাইরে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“#32” ।‘‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময়, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।”—– হেলাল হাফিজ।

“#33” । ‘‘সেই সুমধুর স্তব্ধ দুপুর , পাঠশালা – পলায়ন —

“#34” । “নমোনমো নম সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি !

“#35” । শিক্ষার ‘স্ট্যান্ডার্ড’ মানে জ্ঞানের ‘স্ট্যান্ডার্ড’, মিডিয়ামের ‘স্ট্যান্ডার্ড’ নয়।——আবুল মনসুর আহমদ

“#36” ভাবিলাম হায় আর কি কোথায় ফিরে পাব সে জীবন !”

“#37” ।‘‘যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,”—– সুকান্ত ভট্টাচার্য।

“#38” । ‘‘হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে”—– জীবনানন্দ দাশ।

“#39” । ‘‘হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”—– সুকান্ত ভট্টাচার্য।

“#40” । “মুক্ত করো ভয়/ আপনা মাঝে শক্তি ধরো নিজেরে করো জয়।/ সংকোচের বিহ্বলতা নিজের অপমান/সংকোচের কল্পনাতে হয়ো না ম্রিয়মাণ/দুর্বলেরে রক্ষা করো দুর্জনেরে হানো/নিজেরে দীন নিঃসহায় যেন কভু না জানো।”——-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“#41” । ‘ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।”——– জসীম উদদীন।

“#42” । ‘‘জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।”

“#43” । ‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- মদনমোহন তর্কালঙ্কার

“#44” । ‘‘আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁধি তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।”—— জসীম উদদীন।

“#45” । ‘‘আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।”—– জীবনানন্দ দাশ।

“#46” । ‘মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী’

“#47” । ‘‘আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁধি তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।”—— জসীম উদ্দিন।

“#48” । যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে।

“#49” । ‘বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ’

“#50” । রাজনীতিবিদদের কামড়াকামড়ির দায় রাজনীতির নয়,বরং বুর্জোয়া কাঠামোর নড়বড়ে গঠনই রাষ্ট্রের বারোটা বাজিয়ে দেয় ।

“#51” । ‘যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা’—- নির্মলেন্দু গুন।

“#52” । ‘‘আজি হ’তে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে’ – —-কাজী নজরুল ইসলাম

“#53” ।‘স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো’ —–আলাউদ্দিন আল আজাদ।

“#54” । ‘রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর।’ ——-চণ্ডীদাস।

“#55” । ‘তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী’ ——-আশরাফ ছিদ্দিকী।

“#56” । ‘মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সব চেয়ে কম। তারা জানেও না যে, এইজন্যে মেয়েদের ভাগ্যে ঘরে ঘরে অপমানিত হওয়া এত সহজ।

“#57” । “মানুষ মরে গেলে পচে যায় ,বেঁচে থাকলে বদলায়…”

“#58” ।‘‘যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,”——- সুকান্ত ভট্টাচার্য।

“#59” । ‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে?”

“#60” । ‘বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়’—- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“#61” । ‘‘সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”—- জীবনানন্দ দাশ।

“#62” । “বিপ্লব স্পন্দিত বুকে, মনে হয় আমিই লেনিন”- সুকান্ত ভট্টাচার্য

“#63” । ‘‘আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,”—— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

“#64” । “ঝিনুক নীরবে সহো,/ঝিনুক নীরবে সহো,/ঝিনুক নীরবে সহে যাও,

“#65” । যে মরিতে জানে সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করে ভোগ করা তাহাকেই সাজে। ——রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“#66” । ‘‘বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে / কিন্তু এ স্নেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?”—— মধুসূদন দত্ত।

“#67” । সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি/সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি—— মদনমোহন তর্কালঙ্কার

“#68” । ‘সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন/হউক দূর অকল্যাণ সফল অশোভন।’———শেখ ফজলল করিম।

“#69” তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।”—–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“#70” ।‘শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাণ্ডুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”—– জীবনানন্দ দাশ।

“#71” ।‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর; মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষেতে সুরাসুর।—– শেখ ফজলল করিম

“#72” । ‘আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি’

“#73” । “প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস,

“#74” । ‘অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষুদ্ধ স্বদেশ ভূমি।’ ——সুকান্ত ভট্টাচার্য।

“#75” । ‘অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়’—– মুকুন্দরাম।

“#76” । ‘আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা।’

“#77” । ‘হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো’ —–সুকান্ত ভট্টাচার্য।

“#78” । ‘‘আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা ‘পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।” —— রজনীকান্ত সেন

“#79” । ‘ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।”——– জসীম উদ্দিন।

“#80” । “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে”- সুকান্ত ভট্টাচার্য।”——- সুকান্ত ভট্টাচার্য।

“#81” । ‘‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি”——- দাউদ হায়দার।

“#82” ।‘‘আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি,”——- রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।

“#83” । ‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি’

“#84” । ‘‘আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি”

“#85” । ‘বামন চিনি পৈতা প্রমাণ বামনী চিনি কিসে রে।’ —লালন

“#86” । ‘‘কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ”

“#87” । বাহিরের স্বাধীনতা গিয়াছে বলিয়া অন্তরের স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন না দিই।——কাজী নজরুল ইসলাম

“#88” । হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,

“#89” ।“মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ’ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“#90” ।”তুমি যাবে ভাই? যাবে মোর সাথে,/ আমাদের ছোট গাঁয়?

“#91” । ‘‘এ দুর্ভাগা দেশ হতে হে মঙ্গলময় /দূর করে দাও তুমি সর্ব তুচ্ছ ভয়-/ লোক ভয়, রাজভয়, মৃত্যু ভয় আর/দীনপ্রাণ দুর্বলের এ পাষাণভার।”——-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“#92” । ‘‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি” —-আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।

“#93” ।‘‘জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই।” হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে। ———সিকান্দার আবু জাফর।

“#94” । ‘ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’

“#95” ।‘যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি’

“#96” । বিদেশি ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষিত হইবার পর, আগে নয়।——আবুল মনসুর আহমদ

“#97” । ……যেন হাঁক দিয়ে আসে/অপূর্ণের সংকীর্ণ খাদে/পূর্ণ স্রোতের ডাকাতি……/­অঙ্গে অঙ্গে পাক দিয়ে ওঠে/­কালবৈশাখীর-ঘূর্ণি-মার-খাওয়া অরণ্যের বকুনি।——–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“#98” । ‘তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর”——- শামসুর রাহমান।

“#99” ।. ‘জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন’—— শহীদ কাদরী।

“#100” । ‘‘সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”—– জীবনানন্দ দাশ।

“#101” ।’কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি’

“#102” । ‘মোদের গরব মোদের আশা, আ-মরি বাংলা ভাষা।’

“#103” ভিতরে বিষের থলি/ মুখ বুঝে মুক্তা ফলাও।” —- আবুল হাসান

“#104” । ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর’—— জীবনানন্দ দাশ।

পরিশেষে

See also  ২০০+ বাংলা সাহিত্যের রোমান্টিক উক্তি

আজকের পোস্টে যে সমস্ত বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত উক্তিগুলো শেয়ার করা হয়েছে এগুলো সব ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করে বাছাই করার পরে পোস্টে বসানো হয়েছে।

আমরা সবসময় চেষ্টা করি পাঠকরা যেসমস্ত বিষয়গুলো বেশি পছন্দ করবে সেগুলোই পোস্টে রাখার। তো আমাদের আজকের পোস্টে উল্লেখিত উক্তি গুলোর মধ্যে কোনটি আপনার বেশি পছন্দ হয়েছে সেটা চাইলে কমেন্টে জানাতে পারেন।

আর হ্যাঁ আপনার উচিত অবশ্যই নিয়মিত এই ধরনের উক্তিগুলো চর্চা করা এবং বাংলা সাহিত্য চর্চা করা।এর চাইলে এই পোস্ট টি শেয়ার ও করতে পারেন।