আসসালামু আলাইকুম, আপনি কি ছোট ছোট হাদিসের বাণী এবং ছোট ছোট হাদিস পোস্ট খোজা শুরু করেছেন? যদি আপনি এই ছোট ছোট হাদিস পোস্ট গুলো খুজে থাকেন তাহলে আজকের এই পোস্ট শুধুমাত্র আপনার জন্য লেখা হয়েছে ।
বন্ধুরা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে পাঠকদের কে ছোট ছোট হাদিসের বাণী এবং সাথে ছোট ছোট হাদিস পোস্ট শেয়ার করা হবে। এই বাণী গুলো আপনারা যে কোন জায়গায় ব্যবহার করতে পারেন।
একজন মুসলমান হিসেবে আমাদের প্রত্যেকের উচিত হাদিস সম্পর্কে জ্ঞান রাখা। আর এ কারণে আমাদের উচিত ছোট ছোট হাদিসের বাণী গুলো মুখস্ত করে রাখা সেগুলো চর্চা করা । যেহেতু আপনি ইন্টারনেটে এই বিষয়ে সার্চ করেছেন তার মানে আপনি নিশ্চয়ই এগুলো সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে চাচ্ছেন।
ছোট ছোট হাদিসের বাণী
আপনারা অনেকেই আছেন যারা হাদিস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্রথমে ছোট ছোট হাদিসের বাণী দিয়ে শুরু করতে হবে । আর এই কারণে আমরা প্রথমে আপনাদেরকে ছোট ছোট হাদিসের বাণী গুলো শেয়ার করব ।
নিচে আমরা যে ছোট ছোট হাদিসের বানীগুলো শেয়ার করেছি সেগুলো ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং কোন হাদিসের বাণীটি কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে সেটা নিচে সুন্দরভাবে উল্লেখ করা আছে।
আশাকরি আপনাদের শেয়ার করা হাদিসের বানী গুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার হাদিস চর্চা শুরু করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
—1. : তাকে সঙ্গী করো না যে তোমার দোষ মনে রাখে গুণ ভুলে যায়।
—2. : অহংকার হচ্ছে সত্য কে উপেক্ষা করা এবং মানুষকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা। (সহীহ মুসলিম)
—3. (সহীহ মুসলিম)
—4. : নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকর্ম করেছে , তারাই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ।
—5. : কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করিও না কারণ মৃত্যুর আগে হয়তো তার কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য তাকে খুঁজে পাবেনা।
—6. পাপ থেকে একমাত্র তারাই বাঁচতে পারে যারা মুখে নয়; অন্তর থেকে আল্লাহ তা’আলার শাস্তিকে ভয় করে।
—7. : পাপ যতই ক্ষুদ্র হোক তা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করিও। পূন্য যতই ক্ষুদ্র হোক তা আমল করার চেষ্টা করিও। (ইমাম গাজ্জালী)
—8. : উমর বিন খাওাব (রা:) বলেন দুনিয়া অর্জন নয়, দুনিয়াবিমুখতায়ই রয়েছে দেহ ও জ্ঞানের প্রশান্তি। তারিখে উমার- ২৬.
—9. : আমি কেবল আমার রব কে ডাকি এবং তার সাথে কাউকে শরীক করি না।
—10. : কিয়ামতের দিন যে জিনিসটা মুমিনের পাল্লায় সবচেয়ে ভারি হবে তা হলো উওম চরিত্র। (আবু দাউদ – হাদিস নং ৪৮০১)
—11. : নিজেকে কঠিন জীবনে অভ্যস্ত করো কারণ বিলাসিতা চিরস্থায়ী হয় না।
—12. রাসুল (সা:) বলেছেন তোমরা আল্লাহর নিকট সুস্থতা ও নিরাপওা কামনা কর। কেননা ইমানের পর কাউকে সুস্থতা ও নিরাপত্তার চেয়ে উওম কিছু দান করা হয়নি। – ইবনে মাজাহ….
—13. তোমরা তোমাদের পালনকর্তার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর । তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল।
—14. : যৌবনের চেহারাটা মানুষ পছন্দ করে। আর যৌবন কালের ইবাদত স্বয়ং আল্লাহ পছন্দ করেন।
—15. : যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর প্রবল বিশ্বাস রাখে, আল্লাহ তার ইচ্ছা অপূর্ণ রাখেন না।
—16. : বুদ্ধিমান লোক নিজে নত হয়ে বড় হয় , আর নির্বোধ লোক নিজেকে বড় বলে অপদস্থ হয়। (হযরত আলী রা:)
—17. : বাহিরে শক্র আমার কি ক্ষতি করবে? যখন আমার সবচেয়ে বড় শক্র আমার নফস।
—18. : I wish আমিও একদিন হজ্জ করবো, নবীজীর রওজা দেখবো। ইনশাআল্লাহ
—19. : বিপদ কেটে গেলে মানুষ উৎফুল্ল ও অহংকারী হয়ে যায়।
—20. : সে অস্বীকৃতি জানাল ও অহংকার করলো , সে তো কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত। (সূরা আল বাকারা)
—21. : যারা সবসময় ইস্তিগফার (ক্ষমা প্রার্থনা) করে তাদের সাথে উঠাবসা করো, কেননা তাদের হৃদয় সবচেয়ে কোমল (হযরত উমর রা:)
—22. : যে পবিত্র থাকতে চায় আল্লাহ তাকে পবিত্র রাখেন। (সহীহ বুখারী)
—23. : আলহামদুলিল্লাহ মুসলমান ঘরে জন্মানোর জন্য।
—24. : তোমাদের মধ্যে সেই উওম যে তার পরিবারের কাছে উওম। (ইবনে মাজাহ)
—25. : যে জ্ঞান অর্জনের খোঁজে বের হয় সে আল্লাহর পথে বের হয়। তিরমিজি
—26. : আল্লাহ তা’আলার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে , আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উওম কিছু অবশ্যই দান করবে। ….আল হাদিস
—27. : বান্দার গুনাহ তখন বেশি হয়ে যায় এবং গুনাহের কাফফারা দেওয়ার মতো কোনো নেক আমল থাকে না, তখন আল্লাহ তা’আলা তাকে , বিপদে ফেলে চিন্তাগ্ৰস্ত করেন। যাতে এ চিন্তাগ্ৰস্ততা তার গুনাহের কাফফারা হয়ে যায়।
—28. : তোমার কাফনের কাপড় হয়তো বাজারে চলে এসেছে , কিন্তু তুমি বে -খবর।
—29. : আল্লাহ ততক্ষন বান্দার সাহায্য করেন , ততক্ষন সে তার ভাইকে সাহায্য করে।
—30. : প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ গ্ৰহণ করবে। আমি তাদের ভালো ও খারাপ অবস্থা দিয়ে পরীক্ষা করি। আর আমার কাছেই তোমাদের ফিরে আসতে হবে। (সূরা আম্বিয়া আয়াত : ৩৫)
—31. : আর তোমরা আল্লাহর ইবাদত করো, তার সাথে কাউকে শরীক করো না এবং পিতা মাতার সঙ্গে সুন্দর আচরণ করো।
—32. : আর আমি বনি ইসরাইল থেকে এই অঙ্গীকার নিয়েছি যে তোমারা আল্লাহ ছাড়া কারও ইবাদত করবে না। পিতা মাতার সঙ্গে সদ্বাবহার করবে। – সূরা বাকারা, আয়াত ৮৩
—33. :অহংকার নিয়ে উক্তি ও বাণী অহংকার নিয়ে স্ট্যাটাস, অহংকার নিয়ে ইসলামিক উক্তি দেখে নিন।
—34. : নিশ্চয় নামাজ অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। (সূরা আনকাবুত ৪৫)
—35. : ক্ষুধার কষ্টে কেউ যদি রুটি চুরি করে তবে সেই চোরের হাত নয় রাষ্ট্রপ্রধানের হাত কেটে দাও। (হযরত আলী রা:)
—36. : সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া হল আলহামদুলিল্লাহ আর সর্বোত্তম জিকির লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। (তিরমিজি)
—37. : একজন অহংকারী মহিলা সংসারের কাঠামো বিনষ্ট করে। (পিনিরো)
—38. : যে ব্যক্তি নিজের বিচার নিজে করতে পারে তার মতো বড় বিচারক আর কেউ নেই।
ছোট ছোট হাদিস পোস্ট
উপরে আমরা বেশকিছু ছোট ছোট হাদিসের বাণী শেয়ার করেছি। কিন্তু এখন যেহেতু ইন্টারনেটের যুগে ফেসবুক এবং বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে তাই আমরা হাদিস চর্চা করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট হাদিস পোস্ট করতে পারি ।
আর যদি আপনি এই ছোট ছোট হাদিস পোস্ট করতে চান তাহলে নিচে আমরা আপনার জন্য বেশকিছু ছোট ছোট হাদিস পোস্ট উল্লেখ করলাম। সেগুলো আপনার ইচ্ছা মত যেকোনো জায়গায় দিতে পরবেন।
—। যে ব্যক্তি নিষ্ঠার সাথে শহীদি মৃত্যু কামনা করে, আল্লাহ্ তাকে শহীদদের মর্যাদায় পৌছিয়ে দিবেন, যদিও সে তার বিছানায় মৃত্যুবরণ করে। (সহীহ মুসলিমঃ )
—। যারা আমার সুন্নতের প্রতি বিরাগ পোষন (অনিহা প্রকাশ) করবে, তারা আমার উম্মতের অন্তর্ভূক্ত নয়। (সহীহ বুখারীঃ )
—। রাসূল (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কুরান শিখে এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়। (সহীহ বুখারীঃ ,)
—। কুরআন পাঠে দক্ষ ব্যক্তি উচ্চ মর্যাদা ফিরিশতাদের সঙ্গী হবে। আর যে ব্যক্তি কুরাআন পড়ার সময় আটকে যায় এবং কষ্ট করে তিলাওয়াত করে তার জন্য রয়েছে দ্বিগুণ সওয়াব। (সহীহ বুখারী-, মুসলিম আবু দাউদ )
—। কোন ব্যক্তির মন্দ হওয়ার জন্য অশ্লীল বাকচারী ও কৃপণ হওয়াই যথেষ্ট। (আহমাদ, মিশকাত হা/)
—। পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহ্ সন্তুষ্ট আর পিতা- মাতার অসন্তুষ্টে আল্লাহ্ অসন্তুষ্ট। (তিরমিযী, সনদ হাসান, মিশকাত হা/)
—। যে ব্যক্তি ফজর ও আসরের নামায আদায় করবে সে জান্নাতে যাবে। (সহীহ বুখারীঃ )
—। রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আমার প্রতি মিথ্যা আরোপ করবে সে জাহান্নামে যাবে। (দেখুন সহীহ বুখারীঃ ,,,, সহীহ মুসলিম, মুকাদ্দামা)
—। ক্বিয়ামতের দিন বান্দার কাজসমূহের মধ্যে সর্বপ্রথম সলাতের হিসাব নেওয়া হবে। (সহীহ তিরমিযীঃ , ইবনু মাযাহঃ ,)
—। বিনা হিসেবে জান্নাতে যাবে (সত্তর হাজার) ওসব লোক যারা অশুভ অমঙ্গল চিহ্ন মানে না,যারা ঝাড়-ফুক করায় না, যারা মন্ত্রতন্ত্রের ধার ধারে না এবং আগুনে পোড়া লোহার দাগ লাগায় না ; বরং সদা সর্বদা তাদের পরোয়ারদেগারের উপর পূর্ণ ভরসা রাখে। (সহীহ বুখারী, হাদিস ,,)
—। আল্লাহ্ তা’আলার নিকট প্রিয় ঐ আমল যা নিয়মিত করা হয় যদিও তা অল্প হয়। (সহীহ বুখারীঃ ,)
—। আত্নীয়ের সাথে ভালো ব্যবহার করলে রিযিক ও হায়াত বৃদ্ধি পায়। (সহীহ বুখারীঃ ,)
—। কেউ সওয়াল থেকে পবিত্র থাকতে চাইলে আল্লাহ্ তাকে পবিত্র রাখেন। যে অমুখাপেক্ষী থাকতে চায়, আল্লাহ্ তাকে অমুখাপেক্ষী রাখেন এবং যে ধৈর্য ধারণ করতে চায়, আল্লাহ্ তাকে তাই দান করেন। ধৈর্যের চায়ে অধিক ব্যাপক কিছু দান করা হয়নি। (সহীহ বুখারী, হা/, সহীহ মুসলিম, সহীহ আবু দাউদ, হা/)
—। ব্যক্তি এবং শিরক ও কুফরের মাঝ খানে সলাত ছেড়ে দেওয়াই হচ্ছে ব্যবধান। (সহীহ মুসলিমঃ ,, মিশকাত)
—। যে ব্যক্তি উযূ করে এবং উযূকে পূর্ণাঙ্গরুপে সম্পন্ন করে, তারপর কালেমা শাহাদাত পাঠ করে,তার জন্য জান্নাতের (আট)টি দরজা খুলে যায় । সে যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে । (সহিহ মুসলিমঃ , তিরমিযীঃ, ইবনু মাযাহঃ )
—। “যে ব্যক্তি মারা গেল অথচ জিহাদ করেনি এমনকি জিহাদের আকাঙ্ক্ষাও ব্যক্ত করেনি, সে মুনাফিকের ন্যায় মৃত্যুবরণ করল।” (সহীহ মুসলিমঃ , নাসায়ীঃ )
—। যখন কোন ব্যক্তি তার ভাইয়ের অনুপস্থিতিতে তার জন্য দু’আ করে, তখন ফেরেশতাগণ বলেন, আমীন, এবং তোমার জন্যও অনুরুপ হবে। (সহীহ মুসলিম ও আবু দাউদ,হাঃ)
—। কালিজিরায় মৃত্যু ছাড়া আর সকল রোগের চিকিৎসা রয়েছে। (বুখারী, হা/ ও মুসলিম)
—। তিন ব্যক্তির দিকে কিয়ামতের দিন আল্লাহ্ তাদের দিকে করুণার দৃষ্টি দিবেন না ও তাদের জন্য কঠিন শাস্তি (ক) গিঁটের নিচে কাপড় পরিধানকারী পুরুষ (খ) খোঁটাদানকারী (গ) মিথ্যা কসমে পণ্য বিক্রয়কারী। (মুসলিম, মিশকাত হা/)
—। পাঁচ ওয়াক্ত সলাত আদায় করলে পঞ্চাশ ওয়াক্ত সলাতের সওয়াব পাওয়া যায় (সহীহ বুখায়, মুসলিম ও তিরমিযীঃ )
—। যে ব্যক্তি দিবসে বার ও রাতে বার আন্তরিকতার সাথে সােয়্যদুল ইস্তেগফার পাঠ করে যদি সে দিন বা রাতে মারা যায়, তাহলে ওই ব্যক্তি জান্নাতি । ( সহিহ বুখারী-)
—। যে ঘরে কুকুর ও (প্রাণীর) ছবি থাকে,সে ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করে না। (সহীহ বুখারীঃ , , মিশকাত হাঃ)
—। রাসূল (সা:)বলেছেন আমার কথা (অন্যদের কাছে) পৌছিয়ে দাও, তা যদি একটি আয়াতও হয়। (সহীহ বুখারীঃ )
—। যে ব্যক্তি বিদআত সৃষ্টি করবে ও আশ্রয় দিবে তার উপর আল্লাহ্ তা’আলার, ফেরেশতা ও সকল মানব সম্প্রদায়ের লানত । (সহীহ বুখারীঃ )
—। রাসূল (সাঃ) বলেছেন, কোন ব্যক্তির মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটকুই যথেষ্ঠ যে, সে যা শোনে (যাচাই ব্যতীত) তাই বলে বেড়ায়। (সহীহ মুসলিম, মুকাদ্দামা, অনুচ্ছেদ )
—। যে ব্যক্তি (পুরুষ) পায়ের টাখনুর নিচে কাপড় ঝুলিয়ে পরবে, সে জাহান্নামী। (সহীহ বুখারীঃ, মিশকাত, হা/)
—। ওযু করার সময় কেউ যদি উত্তমরূপে ওযু করে তাহলে তার শরীরের সব গুণাহ বের হয়ে যায়। এমনকি তার নখের নিচের গুণাহও বের হয়ে যায়। (সহীহ মুসলিমঃ ,)
—। নবী করীম (সাঃ) মিষ্টি ওমধু খুব ভালো বাসতেন। (বুখারী, হা:)
পরিশেষে
আজকের পোস্ট আমরা মূলত চেষ্টা করেছি পাঠকদের চাহিদা পূরণ করার জন্য। অনেক পাঠক আছে যারা ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট হাদিসের বাণী এবং ছোট ছোট হাদিস পোস্ট খুঁজে থাকে।
তাদের জন্য আজকের পোস্টে বেশ কিছু সুন্দর সুন্দর এই হাদিসগুলো আমরা শেয়ার করেছি । আশা করতে পারি আমাদের শেয়ার করা হাদিস গুলো আপনার অনেক পছন্দ হয়েছে। আপনি চাইলে এগুলো আপনার পরিচিত বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকেও জানার সুযোগ দিতে পারেন।